لاَ إِلهَ إِلاَّ اللّهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيكَ لَهُ , لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ
‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু, ওয়া লাহুল হামদু, ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদীর’ যে ব্যক্তি সকালে এই দুআটি ১০ বার পাঠ করবে, তার জন্য ১০০ টি নেকি লেখা হবে, ১০০ টি গোনাহ মুছে দেয়া হবে। একটি ক্রীতদাস আজাদ করার সওয়াব হবে। সন্ধ্যা পর্যন্ত সে নিরাপত্তা লাভ করবে। আর যে ব্যক্তি এটা সন্ধ্যায় পড়বে, একই পরিমাণ সওয়াব লাভ করবে ’। (আহমদ ৮৭১৯, বিন বায র. এটার সনদকে হাসান বলেছেন)
file_copy
play_arrow
share
‘আমসাইনা ওয়া আমসাল মুলকু লিল্লাহ। ওয়াল হামদু লিল্লাহ, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু। আল্লাহুম্মা ইন্নী আসআলুকা মিন খাইর হাযিহিল লাইলাতি ওয়া খাইরি মা ফীহা, ওয়া আঊযুবিকা মিন শাররিহা ওয়া শাররি মা ফীহা। আল্লাহুম্মা ইন্নী আঊযুবিকা মিনাল কাসালি, ওয়াল হারামি, ওয়া সুয়িল কিবারি, ওয়া ফিতনাতিদ দুনইয়া ওয়া আজাবিল ক্বাবরি’। (সকালে পুরো দুআর সঙ্গে শুধু প্রথমে ‘আসবাহনা ওয়া আসবাহাল মুলকু লিল্লাহ’.. কথাটা যোগ করবে).. আসআলুকা মিন খাইরি মা ফী হাযাল ইয়াওমি ওয়া খাইরি মা বা’দিহি, ওয়া আঊযুবিকা মিন শাররি মা ফী হাযাল ইয়াওমি ওয়া শাররি মা বা’দিহি’.. । (মুসলিম ২৭২৩)
file_copy
play_arrow
share
اللَّهُمَّ أَنْتَ رَبِّي لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ خَلَقْتَنِي,وَأَنَا عَبْدُكَ,وَأَنَا عَلَى عَهْدِكَ وَوَعْدِكَ مَا اسْتَطَعْتُ,أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا صَنَعْتُ , أَبُوءُ لَكَ بِنِعْمَتِكَ عَلَيَّ,وَأَبُوءُ لَكَ بِذَنْبِي فَاغْفِرْ لِي فَإِنَّهُ لَا يَغْفِرُ الذُّنُوبَ إِلَّا أَنْتَ
সাইয়্যিদুল ইস্তিগফার: ‘আল্লাহুম্মা আনতা রাব্বী, লা ইলাহা ইল্লা আনতা খালাকতানী, ওয়া আনা আবদুকা, ওয়া আনা আলা আহদিকা ওয়া ও’দিকা মাসতাতা’তু, আঊযুবিকা মিন শারি মা সানা’তু, আবূউ লাকা বিনি’মাতিকা আলাইয়্যা, ওয়া আবূউ বিযামবী, ফাগফিরলী, ফাইন্নাহু লা ইয়াগফিরুয-যুনূবা ইল্লা আনতা’। নবীজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, ‘যদি কেউ আন্তরিক বিশ্বাসের সঙ্গে দিনের বেলা এটা পড়ে এবং সন্ধ্যার আগে মারা যায় তবে সে জান্নাতী। একইভাবে রাতে দৃঢ় বিশ্বাসের সঙ্গে কেউ যদি পড়ে এবং সকাল হওয়ার আগেই মারা যায়, তবে সেও জান্নাতী’। (বুখারী ৬৩০৬)
file_copy
play_arrow
share
اللَّهُمَّ بِكَ أَصْبَحْنَا، وَبِكَ أَمْسَيْنَا، وَبِكَ نَحْيَا، وَبِكَ نَمُوتُ، وَإِلَيْكَ النُّشُورُ
‘যখন সকাল হয়, তখন তোমরা এই দুআ পড়বে: ‘আল্লাহুম্মা বিকা আসবাহনা, ওয়া বিকা আমসাইনা, ওয়া বিকা নাহইয়া, ওয়া বিকা নামূতু, ওয়া ইলাইকান নুশূর’। আর যখন সন্ধ্যা হয় তখন পড়বে: ‘আল্লাহুম্মা বিকা আমসাইনা, ওয়া বিকা আসবাহনা, ওয়া বিকা নাহইয়া, ওয়া বিকা নামূতু, ওয়া ইলাইকাল মাসীর’। (আবূ দাঊদ ৫০৬৮, তিরমিযী ৩৩৯১, নাসাঈ- সুনানে কুবরা ৯৮৩৬, ইবনে মাজাহ ৩৮৬৮, বিন বায র. এটার সনদকে সহীহ বলেছেন’)
file_copy
play_arrow
share
اللَّهُمَّ فَاطِرَ السَّمَوَاتِ وَالْأَرْضِ، عَالِمَ الْغَيْبِ وَالشَّهَادَةِ، لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ رَبَّ كُلِّ شَيْءٍ وَمَلِيكَهُ، أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ نَفْسِي وَمِنْ شَرِّ الشَّيْطَانِ وَشِرْكِهِ، وَأَنْ أَقْتَرِفَ عَلَى نَفْسِي سُوءًا، أَوْ أَجُرَّهُ إِلَى مُسْلِمٍ
‘আল্লাহুম্মা ফাতিরাস সামাওয়াতি ওয়াল আরদ, আলিমাল গাইবি ওয়াশ শাহাদাহ, লা ইলাহা ইল্লা আনতা, রাব্বা কুল্লি শাইয়িন ওয়া মালিকাহ, আঊযুবিকা মিন শাররি নাফসী ওয়া মিন শাররিশ শাইতানি ওয়া শিরকিহী, ওয়া আন আকতারিফা আলা নাফসী সূআন আও আজুররাহূ ইলা মুসলিমিন’। নবীজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, ‘সকাল, সন্ধ্যা ও বিছানায় যাওয়ার পরে এই দুআটি পড়ো’। (আহমদ ৬৫৯৭, আবু দাঊদ ৫০৭৬, তিরমিযী ৩৫২৯, নাসাঈ ৭৬৯৯, বিন বায র. এটার সনদকে সহীহ বলেছেন)
file_copy
play_arrow
share
بِسْمِ اللَّهِ الَّذِي لَا يَضُرُّ مَعَ اسْمِهِ شَيْءٌ فِي الْأَرْضِ وَلَا فِي السَّمَاءِ وَهُوَ السَّمِيعُ الْعَلِيمُ
‘যে ব্যক্তি প্রত্যেক দিন সকালে ও সন্ধ্যায় এই দু’আটি তিন বার পড়বে: ‘বিসমিল্লাহিল্লাযী লা ইয়াযুররু মাআসমিহী শাইউন ফিল আরদি ওয়ালা ফিস সামায়ি ওয়া হুয়াস-সামীউল আলীম’- তাকে কোনো অনিষ্টতা স্পর্শ করবে না’। (আহমদ ৪৪৬, তিরমিযী ১০১৭৯, ইবনে মাজাহ ৩৮৬৯, বিন বায র. বলেছেন, ইমাম তিরমিযী এটাকে হাসান সহীহ বলেছেন এবং এটাই সঠিক’)
file_copy
play_arrow
share
رَضِيتُ بِاللَّهِ رَبًّا، وَبِالْإِسْلَامِ دِينًا، وَبِمُحَمَّدٍ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ نَبِيًّا
‘যদি কোনো মুসলিম সকাল ও সন্ধ্যায় তিন বার এই দুআ পড়ে- ‘রাযীতু বিল্লাহি রাব্বা, ওয়া বিল ইসলামি দীনা, ওয়াবি মুহাম্মাদিন নাবিয়্যা’- কিয়ামতের দিন আল্লাহ তাআলা অবশ্যই তাকে সন্তুষ্ট করবেন’। (আহমদ ১৮৯৬৭, তিরমিযী ৩৩৮৯, ইবনে মাজাহ ৩৮৭০, বিন বায র. এটার সনদ হাসান বলেছেন)
file_copy
play_arrow
share
اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ الْعَافِيَةَ فِي الدُّنْيَا وَالْآخِرَةِ، اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ الْعَفْوَ وَالْعَافِيَةَ فِي دِينِي وَدُنْيَايَ، وَأَهْلِي وَمَالِي، اللَّهُمَّ اسْتُرْ عَوْرَاتِي، وَآمِنْ رَوْعَاتِي، اللَّهُمَّ احْفَظْنِي مِنْ بَيْنِ يَدَيَّ وَمِنْ خَلْفِي، وَعَنْ يَمِينِي وَعَنْ شِمَالِي، وَمِنْ فَوْقِي، وَأَعُوذُ بِعَظَمَتِكَ أَنْ أُغْتَالَ مِنْ تَحْتِي
‘আল্লাহুম্মা ইন্নী আসআলুকাল আফিয়াতা ফিদ দুনইয়া ওয়াল আখিরাহ, আল্লাহুম্মা ইন্নী আসআলুকাল আফওয়া ওয়াল আফিয়াতা ফী দীনী ওয়া দুনইয়ায়া, ওয়া আহলী ওয়া মালী, আল্লাহুম্মাস-তুর আওরাতী, ওয়ামিন রাওআতী, আল্লাহুম্মাহফিযনী মিন বাইনি ইয়াদাইয়্যা ওয়া মিন খালফী, ওয়া আন ইয়ামীনী ওয়া আন শিমালী, ওয়া মিন ফাওকী, ওয়া আঊযু বিআজামাতিকা আন উগতালা মিন তাহতী’। (মুসনাদে আহমদ ৪৭৮৫, আবু দাঊদ ৫০৭৪, নাসাঈ ১০৪০১, ইবনে মাজাহ ৩৮৭১, হাকেম এটাকে সহীহ বলেছেন)
file_copy
play_arrow
share
أَعُوذُ بِكَلِمَاتِ اللَّهِ التَّامَّاتِ مِنْ شَرِّ مَا خَلَقَ
‘আঊযু বিকালিমাতিল্লাহিত-তাম্মাতি মিন শাররি মা খালাকা’। (আহমদ ৭৮৯৮, তিরমিযী ৩৪৩৭, আবু হুরাইরা রা. এর অংশ বিশেষ; বিন বায র. এটার সনদকে হাসান বলেছেন)
file_copy
play_arrow
share
أَصْبَحْنَا عَلَى فِطْرَةِ الْإِسْلَامِ، وَكَلِمَةِ الْإِخْلَاصِ، وَدِينِ نَبِيِّنَا مُحَمَّدٍ - صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ - وَمِلَّةِ أَبِينَا إِبْرَاهِيمَ حَنِيفًا, وَمَا كَانَ مِنْ الْمُشْرِكِينَ
নবীজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) প্রত্যেক সকালে বলতেন, ‘আসবাহনা আলা ফিতরাতিল ইসলাম, ওয়া কালিমাতিল ইখলাস, ওয়া দীনি নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদিন (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ওয়া মিল্লাতি আবীনা ইবরাহীমা হানীফা, ওয়া মা কানা মিনাল মুশরিকীন’। (আহমদ ২১১৪৪, ১৫৩৬৭) আর প্রত্যেক সন্ধ্যায় প্রথমে বলতেন ‘আমসাইনা আলা ফিতরাতিল ইসলাম’ .. (বাকি অংশ উপরের দুআর মতো)। বিন বায র. এটার সনদকে সহীহ বলেছেন।
file_copy
play_arrow
share
يَا حَيُّ يَا قَيُّومُ بِرَحْمَتِكَ أَسْتَغِيثُ أَصْلِحْ لِي شَأْنِي كُلَّهُ، وَلَا تَكِلْنِي إِلَى نَفْسِي طَرْفَةَ عَيْنٍ
‘ইয়া হাইয়্যু ইয়া কাইয়্যূমু বি-রাহমাতিকা আসতাগীস, আসলিহ লী শানী কুল্লাহু, ওয়ালা তাকিলনী ইলা নাফসী ত্বরফাতা আইনিন’। (নাসাঈ ১০৪০৫, বাযযার ২/২৮২; ইবনে হাজার ও আলবানী এটাকে হাসান বলেছেন। দেখুন নাতাইজুল আফকার পৃ. ১৭৭, সিলসিলাতুল আহাদীসিস-সাহীহাহ ১/৪৪৯)
file_copy
play_arrow
share
حَسْبِيَ الله لاَ إِلهَ إِلاَّ هُوَ عَلَيْهِ تَوَكَّلتُ وَهُوَ رَبُّ الْعَرشِ الْعَظِيمِ
‘হাসবি আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুয়া, আলাইহি তাওয়াককালতু ওয়া হুআ রাব্বুল আরশিল-আযীম’- যে ব্যক্তি সাত বার এই দু’আটি পড়বে, আল্লাহ তাকে সকল পেরেশানী থেকে মুক্তি দিবেন। (আবু দাঊদ ৫০৮১, আবূ দারদা রা. এর হাদীসের অংশবিশেষ। নির্ভরযোগ্য কথা হলো হাদীসটি মাওকূক, রাবীগণ নির্ভরযোগ্য। তবে এটা ‘মারফূ’ এর হুকুমে। দেখুন আস-সিলসিলা ১১/৪৪৯)
file_copy
play_arrow
share