brightness_1
اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْلَمْتُ وَجْهِي إِلَيْكَ، وَفَوَّضْتُ أَمْرِي إِلَيْكَ، وَأَلْجَأْتُ ظَهْرِي إِلَيْكَ، رَغْبَةً وَرَهْبَةً إِلَيْكَ. لاَ مَلْجَأَ وَلاَ مَنْجَا مِنْكَ إِلاَّ إِلَيْكَ، آمَنْتُ بِكِتَابِكَ الَّذِي أَنْزَلْتَ، وَبِنَبِيِّكَ الَّذِي أَرْسَلْتَ
‘আল্লাহুম্মা ইন্নী আসলামতু ওয়াজহী ইলাইক, ওয়া ফাওয়াজতু আমরী ইলাইক, ওয়া আলজা’তু যাহরী ইলাইক, রাগবাতান ওয়া রাহবাতান ইলাইক। লা মালজাআ ওয়া লা মানজা মিনকা ইল্লা ইলাইক। আমানতু বি কিতাবিকা আল্লাযী আনযালতা, ওয়া বি নাবিইয়্যিকা আল্লাযী আরসালতা’। (বুখারী ২৪৭, মুসলিম ২৭১০)... হাদীসের শেষ অংশে রয়েছে ‘নবীজী সা. বলেন, ‘ঘুমের আগে এটাই যেন হয় তোমার শেষ কথা। এরপর যদি এই রাতে তুমি মারা যাও, তবে তুমি ফিতরাতের ওপর ( নিস্পাপ অবস্থায়) মারা যাবে’। মুসলিমের রেওয়ায়েতে এসেছে, ‘আর যদি রাত শেষ হয়ে দিন আসে, তবে সেটা তোমার জন্য উত্তম দিন’।
উক্ত হাদীসে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সুন্নাতের কথা বলা হয়েছে। সেটা হচ্ছে, ঘুমের আগে এই দুআই যেন হয় একজন মুমিনের শেষ কথা। আর এটার জন্য মহা পুরস্কার ঘোষিত হয়েছে। সুতরাং যদি সেই রাতেই কেউ মারা যায়, তবে সে ফিতরাত তথা মিল্লাতে ইবরাহীমের সত্য দীনের ওপর মৃত্যুবরণ করলো। আর যদি বেঁচে থাকে, তবে সে রিযিক, আমল ইত্যাদির বরকতের ওপর দিন শুরু করলো। এটা ব্যাপক অর্থবোধক একটি বাক্য; পূর্বোক্ত সবকিছুকে অন্তর্ভুক্ত করে। আল্লাহ সর্বজ্ঞ।
.......