languageIcon
search
search
brightness_1 মুসল্লীদের কষ্ট না হলে ইশার নামাজ দেরি করে আদায় করা উত্তম।

এর দলীল হচ্ছে:

আয়েশা রা. এর হাদীস। তিনি বলেন, নবীজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এক রাতে ইশার নামাজে দেরি করলেন। রাতের সিংহভাগ অতিক্রান্ত হয়ে গেলো। মসজিদের মুসল্লিরা ঘুমিয়ে পড়লো। তখন নবীজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)  বের হয়ে নামাজ আদায় করলেন। নামাজ শেষে বললেন, ‘এটাই ইশার সময়। যদি আমি আমার উম্মতের জন্য কষ্টকর মনে না করতাম’ ( তবে এই সময়েই ইশার নামাজের নির্দেশ দিতাম)। (মুসলিম ৬৩৮)

সুতরাং মহিলার নামাজ যেহেতু জামাআতের সঙ্গে সম্পৃক্ত নয়, তাই যদি কষ্ট না হয় তার জন্য দেরি করেই ইশার নামাজ আদায় করা সুন্নাত । একইভাবে যদি পুরুষের নামাজও জামাআতের সঙ্গে সম্পৃক্ত না হয়, তথা সফর ইত্যাদিতে থাকে এবং একাকী নামাজ আদায় করে, তখন তার জন্যও দেরি করে ইশা আদায় করা সুন্নাত।